ঢাকা ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ইসলামের জন্য ছেড়েছিলেন অভিনয় ॥ দেড় বছরের মাথায় ফের অন্তঃসত্ত্বা সানা খান Logo কলার খোসা রোজ লাগান, যৌবন উপচে পড়বে Logo শোরুম উদ্বোধন করতে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরীমনি এবং দ্রুত প্রস্থান Logo যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক দল জানালেন, কেমন পুরুষকে বিয়ে করলে আপনি সুখী হতে পারবেন Logo বিবাহিত অথচ স্বামী-স্ত্রী আলাদা ঘুমান যে দেশে Logo সাভারে কাপড়ের গোডাউনে আগুন, দেড় ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে Logo শাকিবের সাক্ষাতে মুগ্ধতা যেন কাটতে চাইছে না সৌমিতৃষার Logo ৫৩ ঘণ্টা পর শ্রমিক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল স্বাভাবিক Logo পাচার অর্থ উদ্ধারে নিয়োগ হচ্ছে আন্তর্জাতিক ল ফার্ম Logo তিন দিনের সফরে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

 

গাজায় ত্রাণ কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে জাতিসংঘ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২১:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪
  • / 46
ডেইলি আর্থ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থল থেকে ফিলিস্তিনিদের অন্যত্র সরে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। তাদের এই আদেশের কারণে গাজা উপত্যকায় ত্রাণসহায়তা কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে জাতিসংঘ। খবর বিবিসির।

জাতিসংঘের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, নিরাপত্তা জনিত উদ্বেগের কারণে তাদের দাতব্য সংস্থার কর্মীরা সোমবার (২৬ আগস্ট) কাজ করতে পারেননি।

তারা বলছেন, ইসরায়েলের ঘোষিত মানবিক অঞ্চলের কিছু অংশসহ দেইর আল-বালাহ শহর খালি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই এলাকায় জাতিসংঘের ত্রাণ সহায়তা পরিচালনার প্রধান কেন্দ্র রয়েছে। ইসরায়েলি নির্দেশনা দেয়ার পরপরই কর্মীদের দ্রুত এলাকা ছাড়তে হয়েছে। এমনকি বিভিন্ন সরঞ্জাম সেখানেই ফেলে আসতে হয়েছে।

তবে জাতিসংঘের কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলছেন, জাতিসংঘের সংস্থাগুলো গাজা ছেড়ে যাবে না। নিরাপদে কাজ করার জন্য তারা এখন নতুন জায়গার খোঁজ করছেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা হামাস এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করার সময় বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

দেইর আল-বালাহ-এর স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, গত ১৬ আগস্ট ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর আদেশ জারির পর থেকে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ শহরের বিভিন্ন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।

জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, এনজিও এবং পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থার মানবিক কর্মীরা এবং তাদের পরিবারগুলোও আদেশের ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

জাতিসংঘ বলেছে, রোববার (২৫ আগস্ট) ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর জারি করার নতুন একটি আদেশের মধ্যে শহরের দক্ষিণের একটি অংশ পড়েছে, যেখানে জাতিসংঘ ও এনজিওর ১৫টি কার্যালয়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের চারটি ত্রাণ গুদাম রয়েছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) জাতিসংঘের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি সেই পরিস্থিতিতে আমরা আজকে খাবার সরবরাহ করতে পারছি না। আজ সকাল পর্যন্ত আমরা গাজায় কাজ করছি না।

তবে তিনি এ-ও বলেন, আমরা গাজা ছাড়ছি না। কারণ সেখানে জনগণের আমাদের প্রয়োজন। আমরা জাতিসংঘের কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ের সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছি।

ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-এর সিনিয়র ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর স্যাম রোজ সতর্ক করে বলেন, জাতিসংঘের কর্মী ও ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের গাজার খুব ছোট ছোট এলাকায় সংকুচিত করে ফেলা হচ্ছে।

ভিডিও লিংকের মাধ্যমে নিউইয়র্কের সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ইসরায়েল ঘোষিত মানবিক অঞ্চল সংকুচিত হয়েছে। এটি এখন সমগ্র গাজা উপত্যকার মাত্র ১১ শতাংশ। তবে এই ১১ শতাংশ জমিই বসবাসের উপযোগী নয়। এগুলো বালির টিলা, জনাকীর্ণ এলাকা। সেখানে বসবাস করে মানুষ হাঁপিয়ে উঠছে।

এদিকে দাতব্য সংস্থা এমএমএফ সতর্ক করে বলেছে, দেইর আল-বালাহ শহরের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র আল-আকসা হাসপাতালের কাছাকাছি এলাকাগুলোও ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সর্বশেষ উচ্ছেদের আওতায় পড়েছে।

সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, রোববার হাসপাতাল থেকে মাত্র ২৫০ মিটার দূরে একটি বিস্ফোরণের ঘটনা আতঙ্কের সৃষ্টি করে, এতে অনেক মানুষ হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। এ ঘটনায় হাসপাতালটির কার্যক্রম আপতত স্থগিত করা উচিত কিনা তা বিবেচনা করা হচ্ছে।

সংস্থাটি তথ্যমতে, প্রায় ৬৫০ রোগীর মধ্যে মাত্র ১০০ জন হাসপাতালে রয়ে গেছে, সাতজন নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে রয়েছে।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আনাস ইব্রাহিম সোমবার (২৭ আগস্ট) বিবিসি আরবি’র গাজা টুডে প্রোগ্রামকে বলেন, পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয়’।

তিনি জানান, উচ্ছেদের খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে, ফ্র্যাকচার এবং ক্ষতগ্রস্ত রোগীরা আক্রমণের সম্মুখীন হওয়ার ভয়ে হাসপাতাল থেকে সরে যেতে শুরু করে। সন্ত্রাস, ভয় এবং আতঙ্কের অনুভূতি হাসপাতালের সবার মধ্যে।

তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য। রোগীদের জন্য এ শহরে বিকল্প হাসপাতাল না থাকায় আল-আকসা কয়েক সপ্তাহ ধরে ক্ষমতার বাইরে কাজ করছে। যুদ্ধরত সব পক্ষকে অবশ্যই হাসপাতালের পাশাপাশি রোগীদের চিকিৎসা অধিকারকে সম্মান করতে হবে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই হামলায় প্রায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত ও আরও দুই শতাধিক ইসরায়েলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে গেছে হামাস যোদ্ধারা। এর জবাবে ওই দিনই গাজায় বিমান হামলা ও পরে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ১০ মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামলা চালাচ্ছে। এতে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এছাড়া আহতের সংখ্যা ৯৩ হাজার ছাড়িয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

 

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

 

ট্যাগস :

 

 

গাজায় ত্রাণ কার্যক্রম স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে জাতিসংঘ

আপডেট সময় : ০১:২১:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

 

গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থল থেকে ফিলিস্তিনিদের অন্যত্র সরে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। তাদের এই আদেশের কারণে গাজা উপত্যকায় ত্রাণসহায়তা কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে জাতিসংঘ। খবর বিবিসির।

জাতিসংঘের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেছেন, নিরাপত্তা জনিত উদ্বেগের কারণে তাদের দাতব্য সংস্থার কর্মীরা সোমবার (২৬ আগস্ট) কাজ করতে পারেননি।

তারা বলছেন, ইসরায়েলের ঘোষিত মানবিক অঞ্চলের কিছু অংশসহ দেইর আল-বালাহ শহর খালি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই এলাকায় জাতিসংঘের ত্রাণ সহায়তা পরিচালনার প্রধান কেন্দ্র রয়েছে। ইসরায়েলি নির্দেশনা দেয়ার পরপরই কর্মীদের দ্রুত এলাকা ছাড়তে হয়েছে। এমনকি বিভিন্ন সরঞ্জাম সেখানেই ফেলে আসতে হয়েছে।

তবে জাতিসংঘের কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলছেন, জাতিসংঘের সংস্থাগুলো গাজা ছেড়ে যাবে না। নিরাপদে কাজ করার জন্য তারা এখন নতুন জায়গার খোঁজ করছেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা হামাস এবং অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করার সময় বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

দেইর আল-বালাহ-এর স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, গত ১৬ আগস্ট ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর আদেশ জারির পর থেকে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ শহরের বিভিন্ন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।

জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, এনজিও এবং পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থার মানবিক কর্মীরা এবং তাদের পরিবারগুলোও আদেশের ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

জাতিসংঘ বলেছে, রোববার (২৫ আগস্ট) ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর জারি করার নতুন একটি আদেশের মধ্যে শহরের দক্ষিণের একটি অংশ পড়েছে, যেখানে জাতিসংঘ ও এনজিওর ১৫টি কার্যালয়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের চারটি ত্রাণ গুদাম রয়েছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) জাতিসংঘের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি সেই পরিস্থিতিতে আমরা আজকে খাবার সরবরাহ করতে পারছি না। আজ সকাল পর্যন্ত আমরা গাজায় কাজ করছি না।

তবে তিনি এ-ও বলেন, আমরা গাজা ছাড়ছি না। কারণ সেখানে জনগণের আমাদের প্রয়োজন। আমরা জাতিসংঘের কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ের সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছি।

ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-এর সিনিয়র ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর স্যাম রোজ সতর্ক করে বলেন, জাতিসংঘের কর্মী ও ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের গাজার খুব ছোট ছোট এলাকায় সংকুচিত করে ফেলা হচ্ছে।

ভিডিও লিংকের মাধ্যমে নিউইয়র্কের সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ইসরায়েল ঘোষিত মানবিক অঞ্চল সংকুচিত হয়েছে। এটি এখন সমগ্র গাজা উপত্যকার মাত্র ১১ শতাংশ। তবে এই ১১ শতাংশ জমিই বসবাসের উপযোগী নয়। এগুলো বালির টিলা, জনাকীর্ণ এলাকা। সেখানে বসবাস করে মানুষ হাঁপিয়ে উঠছে।

এদিকে দাতব্য সংস্থা এমএমএফ সতর্ক করে বলেছে, দেইর আল-বালাহ শহরের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র আল-আকসা হাসপাতালের কাছাকাছি এলাকাগুলোও ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সর্বশেষ উচ্ছেদের আওতায় পড়েছে।

সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, রোববার হাসপাতাল থেকে মাত্র ২৫০ মিটার দূরে একটি বিস্ফোরণের ঘটনা আতঙ্কের সৃষ্টি করে, এতে অনেক মানুষ হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। এ ঘটনায় হাসপাতালটির কার্যক্রম আপতত স্থগিত করা উচিত কিনা তা বিবেচনা করা হচ্ছে।

সংস্থাটি তথ্যমতে, প্রায় ৬৫০ রোগীর মধ্যে মাত্র ১০০ জন হাসপাতালে রয়ে গেছে, সাতজন নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে রয়েছে।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আনাস ইব্রাহিম সোমবার (২৭ আগস্ট) বিবিসি আরবি’র গাজা টুডে প্রোগ্রামকে বলেন, পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয়’।

তিনি জানান, উচ্ছেদের খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে, ফ্র্যাকচার এবং ক্ষতগ্রস্ত রোগীরা আক্রমণের সম্মুখীন হওয়ার ভয়ে হাসপাতাল থেকে সরে যেতে শুরু করে। সন্ত্রাস, ভয় এবং আতঙ্কের অনুভূতি হাসপাতালের সবার মধ্যে।

তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি অগ্রহণযোগ্য। রোগীদের জন্য এ শহরে বিকল্প হাসপাতাল না থাকায় আল-আকসা কয়েক সপ্তাহ ধরে ক্ষমতার বাইরে কাজ করছে। যুদ্ধরত সব পক্ষকে অবশ্যই হাসপাতালের পাশাপাশি রোগীদের চিকিৎসা অধিকারকে সম্মান করতে হবে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই হামলায় প্রায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত ও আরও দুই শতাধিক ইসরায়েলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে গেছে হামাস যোদ্ধারা। এর জবাবে ওই দিনই গাজায় বিমান হামলা ও পরে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ১০ মাসেরও বেশি সময় ধরে গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামলা চালাচ্ছে। এতে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এছাড়া আহতের সংখ্যা ৯৩ হাজার ছাড়িয়েছে।