ঢাকা ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনার কথা জানালেন লিওনেল মেসি Logo তিন মাসে মানসিক চাপ কমানোর কার্যকর গাইডলাইন: বিশেষজ্ঞের পরামর্শ Logo বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব Logo পরকীয়ার জেরে স্বামীকে তালাক, প্রেমিকের বাড়িতে অনশন Logo ঈশ্বরগঞ্জে এসএসসি কেন্দ্রে অনিয়ম: কেন্দ্র সচিবসহ ৪ জনকে অব্যাহতি Logo চীনা পণ্যে ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের Logo জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অর্থায়ন বন্ধের প্রস্তাব ট্রাম্প প্রশাসনের Logo ২০২৮ অলিম্পিকে ক্রিকেট ভেন্যু চূড়ান্ত Logo জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করবে ইসি Logo ইতিহাস গড়ল কেটি পেরি ও পাঁচ নারী, সফল ‘অল-ফিমেল’ মহাকাশযাত্রা

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট বিমানবন্দর এটি

আম গাছের নিচে ওয়েটিং এরিয়া!

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 159
ডেইলি আর্থ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এক সময় কেউ বিদেশ থেকে ফিরলে লোকে হাঁ করে দেখত। বিশেষ করে প্লেনে চড়া ছিল বিশাল ব্যাপার। এখন সময় বদলেছে। মধ্যবিত্ত পরিবারও এখন প্লেনে ঘোরেন।

ইদানিং বিমানবন্দর আধুনিকীকরণের কাজ চলছে প্রায় সব দেশেই। বিদেশি পর্যটকরা চকচকে বিমানবন্দর দেখে মুগ্ধ হবেন, দেশের সুখ্যাতি করবেন সেটাই কাম্য।

বিমানবন্দর বললেই মনে বিলাসবহুল জায়গার ছবি ভেসে ওঠে। চেক ইন করার পর শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বিশ্রাম, আধুনিক সমস্ত সুযোগ সুবিধা। বিমানবন্দরের মধ্যেই রেস্তোরাঁ, স্পা, কী নেই! কিন্তু সব জায়গায় ছবিটা এক নয়।

মিরর-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, কলম্বিয়ার আগুয়াচিকা শহরে রয়েছে হাকারাতিমা বিমানবন্দর। এটাই বিশ্বের সব থেকে ছোট বিমানবন্দর। দুটো ওয়েটিং এরিয়া। একটাতে যাত্রী চেক ইন করেন। অন্যটায় চেক আউট।

ট্রাভেল কলম্বিয়া নামের একটি হ্যান্ডেল থেকে এই বিমানবন্দরের ছবি পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একনজরে দেখলে বিমানবন্দর বলে বোঝার উপায় নেই। গাছের নিচে চেয়ার পাতা। সেটাই ওয়েটিং এরিয়া। রোদের মধ্যেই যাত্রীরা অপেক্ষা করছেন।

ছবির ক্যাপশনে লেখা, লাগেজ চেক করার জন্য কোনও স্ক্যানার মেশিন নেই। সবটাই ম্যানুয়ালি হচ্ছে। আসল কথা হলো, এখানে স্ক্যানার মেশিন বসানোর জায়গাই নেই। যাত্রীরা বিমানবন্দরে এসে রোদের মধ্যেই অপেক্ষা করেন।

বিলাসবহুল ওয়েটিং রুম এখানে কল্পনা। বরং একটা বড় আম গাছ রয়েছে। তার নিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চেয়ার পাতা। সেখানেই অপেক্ষা করেন পুরুষ ও নারী যাত্রীরা।

ওই পোস্টে আরও লেখা হয়েছে, মাত্র ৪৮ জন যাত্রীর ব্যবস্থা রয়েছে বিমানবন্দরে। ফলে গোটা এলাকাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। প্লেনগুলো ছোট, তবে সিটগুলো আরামদায়ক। এখান থেকে টিকিটও দেওয়া হয়। গন্তব্যে নেমে লাগেজ নেওয়ার সময় দেখাতে হয় সেই টিকিট।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট বিমানবন্দর এটি

আম গাছের নিচে ওয়েটিং এরিয়া!

আপডেট সময় : ১০:০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এক সময় কেউ বিদেশ থেকে ফিরলে লোকে হাঁ করে দেখত। বিশেষ করে প্লেনে চড়া ছিল বিশাল ব্যাপার। এখন সময় বদলেছে। মধ্যবিত্ত পরিবারও এখন প্লেনে ঘোরেন।

ইদানিং বিমানবন্দর আধুনিকীকরণের কাজ চলছে প্রায় সব দেশেই। বিদেশি পর্যটকরা চকচকে বিমানবন্দর দেখে মুগ্ধ হবেন, দেশের সুখ্যাতি করবেন সেটাই কাম্য।

বিমানবন্দর বললেই মনে বিলাসবহুল জায়গার ছবি ভেসে ওঠে। চেক ইন করার পর শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বিশ্রাম, আধুনিক সমস্ত সুযোগ সুবিধা। বিমানবন্দরের মধ্যেই রেস্তোরাঁ, স্পা, কী নেই! কিন্তু সব জায়গায় ছবিটা এক নয়।

মিরর-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, কলম্বিয়ার আগুয়াচিকা শহরে রয়েছে হাকারাতিমা বিমানবন্দর। এটাই বিশ্বের সব থেকে ছোট বিমানবন্দর। দুটো ওয়েটিং এরিয়া। একটাতে যাত্রী চেক ইন করেন। অন্যটায় চেক আউট।

ট্রাভেল কলম্বিয়া নামের একটি হ্যান্ডেল থেকে এই বিমানবন্দরের ছবি পোস্ট করা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। একনজরে দেখলে বিমানবন্দর বলে বোঝার উপায় নেই। গাছের নিচে চেয়ার পাতা। সেটাই ওয়েটিং এরিয়া। রোদের মধ্যেই যাত্রীরা অপেক্ষা করছেন।

ছবির ক্যাপশনে লেখা, লাগেজ চেক করার জন্য কোনও স্ক্যানার মেশিন নেই। সবটাই ম্যানুয়ালি হচ্ছে। আসল কথা হলো, এখানে স্ক্যানার মেশিন বসানোর জায়গাই নেই। যাত্রীরা বিমানবন্দরে এসে রোদের মধ্যেই অপেক্ষা করেন।

বিলাসবহুল ওয়েটিং রুম এখানে কল্পনা। বরং একটা বড় আম গাছ রয়েছে। তার নিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চেয়ার পাতা। সেখানেই অপেক্ষা করেন পুরুষ ও নারী যাত্রীরা।

ওই পোস্টে আরও লেখা হয়েছে, মাত্র ৪৮ জন যাত্রীর ব্যবস্থা রয়েছে বিমানবন্দরে। ফলে গোটা এলাকাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। প্লেনগুলো ছোট, তবে সিটগুলো আরামদায়ক। এখান থেকে টিকিটও দেওয়া হয়। গন্তব্যে নেমে লাগেজ নেওয়ার সময় দেখাতে হয় সেই টিকিট।