ঢাকা ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ড. ইউনূসসহ চারজনের সম্পদের হিসাব দুদকে দিলো গ্রামীণ টেলিকম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:১৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২ ১১৯ বার পড়া হয়েছে
ডেইলি আর্থ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ পরিচালনা পর্ষদের চার সদস্যের সম্পদের হিসাব দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে গ্রামীণ টেলিকম।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধানের কাছে এসব নথি হস্তাস্তর করেন।

গুলশান আনোয়ার প্রধান বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের অর্থ না দিয়ে তা আত্মসাৎ ও ৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করে দুদক। শুধু তাই নয়, কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর থেকে লেনদেনের সব তথ্যও চাওয়া হয়।

চিঠিতে গ্রামীণফোনে গ্রামীণ টেলিকমের শেয়ার ও তার বিপরীতে ১৯৯৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানি কত টাকা লভ্যাংশ পেয়েছে, ওই লভ্যাংশের টাকা কোন কোন খাতে কীভাবে ব্যয় করেছে, তার বছরভিত্তিক তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, গ্রামীণ টেলিকম পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা পরস্পর যোগসাজশে দুই হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা মানিলন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তরের মাধ্যমে আত্মাসাৎ করেন। তাই এসব বিষয়ে বিশদ নথি চেয়ে চিঠি দেয় দুদক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ড. ইউনূসসহ চারজনের সম্পদের হিসাব দুদকে দিলো গ্রামীণ টেলিকম

আপডেট সময় : ০৫:১৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ পরিচালনা পর্ষদের চার সদস্যের সম্পদের হিসাব দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে গ্রামীণ টেলিকম।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধানের কাছে এসব নথি হস্তাস্তর করেন।

গুলশান আনোয়ার প্রধান বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন।

এর আগে চলতি মাসের শুরুতে শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের অর্থ না দিয়ে তা আত্মসাৎ ও ৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করে দুদক। শুধু তাই নয়, কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর থেকে লেনদেনের সব তথ্যও চাওয়া হয়।

চিঠিতে গ্রামীণফোনে গ্রামীণ টেলিকমের শেয়ার ও তার বিপরীতে ১৯৯৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানি কত টাকা লভ্যাংশ পেয়েছে, ওই লভ্যাংশের টাকা কোন কোন খাতে কীভাবে ব্যয় করেছে, তার বছরভিত্তিক তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, গ্রামীণ টেলিকম পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা পরস্পর যোগসাজশে দুই হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা মানিলন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তরের মাধ্যমে আত্মাসাৎ করেন। তাই এসব বিষয়ে বিশদ নথি চেয়ে চিঠি দেয় দুদক।