ঢাকা ১০:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারক চক্র এড়াতে করণীয়

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৭:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪ ৬০ বার পড়া হয়েছে
ডেইলি আর্থ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঈদ মানেই আনন্দ, খুশি। এই খুশি ভাগাভাগি করে নিতে স্বজনদের কাছে ফেরে মানুষ। উপহার দেন পরিবার ও স্বজনদের। ঈদ উপলক্ষে দেশে প্রচুর টাকা লেনদেন হয়। এক্ষেত্রে মাধ্যম হিসেবে অনেকে বেছে নেন মোবাইল ব্যাংকিং। ঈদকে টার্গেট করে সক্রিয় হয় প্রতারক চক্র।

এসব প্রতারণা রোধ, সন্দেহভাজন প্রতারকদের চিহ্নিত করতে এবং সংগঠিত প্রতারণার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতারকদের আইনের আওতায় আনতে প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট।

মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম কার্ড প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রতারক নিজেকে বিকাশ, ইউক্যাশ, রকেট, নগদ বা অন্য যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের অথবা এটিএম কার্ড (ডেবিট বা ক্রেডিট) সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হেড অফিস, কোম্পানি অফিস বা আইটি শাখার কর্মকর্তা বা কর্মচারী হিসেবে পরিচয় দিতে পারে।

প্রতারক ব্যক্তিটি অত্যন্ত শুদ্ধ ভাষায় এবং মার্জিতভাবে কথা বলার চেষ্টা করবে। সিস্টেম মেইনটেন্যান্স, তথ্য হালনাগাদ, কাস্টমার ভেরিফিকেশন বা অন্য কোন বিশেষ বা জরুরি কারণ দেখিয়ে বিকাশ, ইউক্যাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদির অ্যাকাউন্টের বা এটিএম কার্ডের (ডেবিট বা ক্রেডিট) গোপন পিন নম্বরটি জানতে চাইবে। পিন নম্বর না জানালে অ্যাকাউন্ট বন্ধ বা স্থগিত করে দেওয়া হবে বলে ভয় দেখাবে।

এক্ষেত্রে পরামর্শ
কোন প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের কোন ব্যক্তি (কর্মকর্তা বা কর্মচারী) কখনোই আপনার কোন অ্যাকাউন্টের গোপন পিন নম্বর বা পাসওয়ার্ড জানতে চাইবেন না, এমনকি কেউ সেটি জানতে চাইতে পারেন না।

এ ধরনের কলে বিচলিত না হয়ে কলটি কেটে দিন এবং পরবর্তীতে ওই নম্বর থেকে আবার কল আসলে কল রিসিভ করা থেকে বিরত থাকুন।

প্রতারণার শিকার হলে দেরি না করে নিকটস্থ পুলিশকে অবগত করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ঈদে মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারক চক্র এড়াতে করণীয়

আপডেট সময় : ০৩:৪৭:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ এপ্রিল ২০২৪

ঈদ মানেই আনন্দ, খুশি। এই খুশি ভাগাভাগি করে নিতে স্বজনদের কাছে ফেরে মানুষ। উপহার দেন পরিবার ও স্বজনদের। ঈদ উপলক্ষে দেশে প্রচুর টাকা লেনদেন হয়। এক্ষেত্রে মাধ্যম হিসেবে অনেকে বেছে নেন মোবাইল ব্যাংকিং। ঈদকে টার্গেট করে সক্রিয় হয় প্রতারক চক্র।

এসব প্রতারণা রোধ, সন্দেহভাজন প্রতারকদের চিহ্নিত করতে এবং সংগঠিত প্রতারণার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতারকদের আইনের আওতায় আনতে প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট।

মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম কার্ড প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রতারক নিজেকে বিকাশ, ইউক্যাশ, রকেট, নগদ বা অন্য যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের অথবা এটিএম কার্ড (ডেবিট বা ক্রেডিট) সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হেড অফিস, কোম্পানি অফিস বা আইটি শাখার কর্মকর্তা বা কর্মচারী হিসেবে পরিচয় দিতে পারে।

প্রতারক ব্যক্তিটি অত্যন্ত শুদ্ধ ভাষায় এবং মার্জিতভাবে কথা বলার চেষ্টা করবে। সিস্টেম মেইনটেন্যান্স, তথ্য হালনাগাদ, কাস্টমার ভেরিফিকেশন বা অন্য কোন বিশেষ বা জরুরি কারণ দেখিয়ে বিকাশ, ইউক্যাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদির অ্যাকাউন্টের বা এটিএম কার্ডের (ডেবিট বা ক্রেডিট) গোপন পিন নম্বরটি জানতে চাইবে। পিন নম্বর না জানালে অ্যাকাউন্ট বন্ধ বা স্থগিত করে দেওয়া হবে বলে ভয় দেখাবে।

এক্ষেত্রে পরামর্শ
কোন প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের কোন ব্যক্তি (কর্মকর্তা বা কর্মচারী) কখনোই আপনার কোন অ্যাকাউন্টের গোপন পিন নম্বর বা পাসওয়ার্ড জানতে চাইবেন না, এমনকি কেউ সেটি জানতে চাইতে পারেন না।

এ ধরনের কলে বিচলিত না হয়ে কলটি কেটে দিন এবং পরবর্তীতে ওই নম্বর থেকে আবার কল আসলে কল রিসিভ করা থেকে বিরত থাকুন।

প্রতারণার শিকার হলে দেরি না করে নিকটস্থ পুলিশকে অবগত করুন।